Job
তথ্য প্রযুক্তি - কম্পিউটার - কম্পিউটার পেরিফেরালস

কম্পিউটারে কাজ করার সময় বিভিন্ন ধরনের ইনপুট ও আউটপুট ডিভাইসের সহায়তা নিতে হয়। এসব ডিভাইস কম্পিউটার পদ্ধতির জন্য অপরিহার্য উপাদান। এ ধরনের ডিভাইসসমূহ কম্পিউটারের পেরিফেরাল ডিভাইস হিসেবে পরিচিত। 

 

Content added || updated By

জয়স্টিক হল একটি ভিডিও গেম কন্ট্রোলার যা ভিডিও গেম খেলার জন্য ব্যবহৃত হয়। জয়স্টিক হলো এমন একটি ইনপুট ডিভাইস যা ব্যবহারকারীর গতিবিধিকে বৈদ্যুতিক সংকেতে রূপান্তর করতে ব্যবহৃত হয়। জয়স্টিক ইলেকট্রনিক গেমিং ডিভাইসে এবং নিয়ন্ত্রণের উদ্দেশ্যে কম্পিউটার সিস্টেমেও ব্যবহৃত হয়।

ভিডিও গেমে ব্যবহৃত প্রথম জয়স্টিকটি 1962 সালে প্রথম তৈরি করা হয়েছিল, যখন স্যান্ডার্স অ্যাসোসিয়েটসের রাল্ফ এইচ বেয়ার এবং বিল রাশ প্রথম ভিডিও গেম কনসোল তৈরি করেছিলেন।

 

Content added || updated By

গ্রাফিক্স ট্যাবলেট (যাকে ডিজিটাইজার বা ডিজিটাল ড্রয়িং ট্যাবলেট বা পেন ট্যাবলেট বা ডিজিটাল আর্ট বোর্ড নামেও ডাকা হয়) হল এমন একটি কম্পিউটার ইনপুট ডিভাইস যা ব্যবহারকারীর হাতে আকা ছবি, এ্যানিমেশন এবং গ্রাফিক্সকে বিশেষ কলম সদৃশ স্টাইলাস দিয়ে আকাঁর সুবিধা দেয়। বাস্তবে কোন ব্যক্তি যেমন কাগজে কলম, তুলি, পেন্সিল বা এই ধরনের সামগ্রী দিয়ে ছবি আকে ঠিক তেমনি গ্রাফিক্স ট্যাবলেটে তা আকা হয়। এই সমস্ত ট্যাবলেট দিয়ে হাতে লিখা স্বাক্ষর বা ডেটা ইনপুট হিসেবে কম্পিউটারে দেয়া সম্ভব হয়। এটি দিয়ে কোন ছবিকে একটি কাগজ হতে ট্রেস করা যায় যা ট্যাবলেটের উপরিভাগে ঠিকভাবে রাখলেই শুধুমাত্র সম্ভব। এই পদ্ধতিতে ডেটা কম্পিউটারের ইনপুট করা বা ধারণ করাকে ডিজিটাইজিং বলে।

Content added By

লাইট পেন হচ্ছে কম্পিউটারের একটি ইনপুট যন্ত্র। লাইট পেন দেখতে অনেকটা কলমের মতো, এইজন্য এটির নাম দেওয়া হয়েছে লাইটপেন। এর এক মাথায় লাইট সেন্সর থাকে যা আলো অনুভব করতে পারে, অন্য প্রান্ত কম্পিউটারের সঙ্গে যুক্ত। মনিটরের পর্দার কোন বিন্দুতে লাইটপেনের মাথা নিয়ে এলে সেই বিন্দুতে কি আছে বা সেই বিন্দুর স্থানাঙ্ক CPU বুঝতে পারে। এছাড়া এর দ্বারা VDU পর্দার কিছু লেখা বা ছবি আঁকা যায় বা পর্দার ছবিকে প্রয়োজনমতো পাল্টানো যায়। প্রকৌশল ডিজাইন, বিভিন্ন ধরনের নকশা বা ডায়াগ্রাম তৈরিতে লাইট পেন ব্যবহার করা হয়।

Content added By

স্ক্যানার হল এক ধরনের  হার্ডওয়ার ইলেকট্রনিক ইনপুট ডিভাইস। যেটির সাহায্যে যেকোনো ডাটা স্ক্যান করে কম্পিউটারে নিয়ে যেতে পারি। অর্থাৎ এটির সাহায্যে  যেকোনো লেখা, ডকুমেন্ট বা ফটো স্ক্যান করতে পারি এবং সেগুলো কে ডিজিটাল ফরম্যাটে রূপান্তরিত করতে পারি।

যে ইনপুট ডিভাইসের সাহায্যে যেকোনো লেখা, ডকুমেন্ট, ফটো hard copy থেকে soft copy বা digital copy তে রূপান্তরিত করে তাকে স্ক্যানার বলে।

 

 

Content added By

MICR এর পূর্ণ রূপ Magnetic Ink Character Recognition। 

যে মেশিন MICR লেখা পড়তে পারে তাকে MICR Reader বলে। চৌম্বক কালি বা ফেরােসােফেরিক অক্সাইডযুক্ত কালির সাহায্যে MICR লেখা হয়। এই কালিতে লেখা কাগজ শক্তিশালী চৌম্বকক্ষেত্রে রাখলে কালির ফেরােসােফেরিক অক্সাইড চুম্বকে পরিণত হয়। এরপর এই বর্ণচুম্বকগুলাে তাড়িৎ চৌম্বকীয় আবেশের দ্বারা তড়িৎপ্রবাহ উৎপন্ন করে। এই আবিষ্ট তড়িৎপ্রবাহের মান থেকে কোন বর্ণ পড়া হচ্ছে কম্পিউটার তা বুঝতে পারে ও সঞ্চিত রাখে। এই পদ্ধতিতে ব্যাংকের চেকের চেক নম্বর লেখা ও পড়া হয়। উন্নত ব্যাংকিং ব্যবস্থায় গ্রাহকদের হিসাব নম্বর, জমা রাখা টাকার পরিমাণ, সুদের হিসাব ইত্যাদি নিয়ন্ত্রণে কম্পিউটারের সাথে এমআইসিআর ব্যবহার করা হয়। কোন কোন ব্যাংক গ্রাহককে প্লাস্টিক আইডেন্টিটি কার্ড ইস্যু করে থাকে। কার্ডটি ব্যাংক কাউন্টারে ইনপুট করে টাকা উত্তোলন করা সম্ভব। এতে কোন ব্যাংকে কর্মীর প্রয়ােজন হয় না। কিছু কিছু ব্যাংকে গ্রাহকদের একাউন্ট নম্বর ও সিগনেচার যাচাইয়ের জন্য এমআইসিআর ব্যবহার করা হয়

Content added By
Magnetic Ink Character Reader
Magnetic Ink Code Reader
Magnetic Ink Cases Reader
Mechanic Ink Code Reader
Mechanic Ink Cases Reader
Magnetic Ink Cases Reader
Magnetic Ink Character Reader
Magnetic Ink Code Reader
None of them

ওএমআর (OMR)-এর পুরো অর্থ হলো অপটিক্যাল মার্ক রিডার (Optical Mark Reader)। অপটিক্যাল মার্ক রিডার এমন একটি যন্ত্র যা পেন্সিল বা কালির দাগ (Mark) বুঝতে পারে। পেন্সিলের দাগ বোঝা যায় পেন্সিলের সীসের উপাদান গ্রাফাইটের বিদ্যুৎ-পরিবাহিতা বিচার করে। কালির দাগ বোঝা যায় কালির দাগের আলোর প্রতিফলন বিচার করে। অপটিক্যাল মার্ক রিডার বিশেষ ব্যবস্থার সাহায্যে এই দাগগুলোর অস্তিত্ব বুঝতে পারে এবং সঠিক দাগ গণনা করতে পারে। অবজেকটিভ প্রশ্নের উত্তরপত্র পরীক্ষা, বাজার সমীক্ষা, জনগণনা ইত্যাদি কাজে OMR ব্যবহৃত হয়।

Content added By
Optical mark Recognition
Original Mark Recognition
Only Mark Reading
Optical Media Reading

ওসিআর (OCR)-এর পূর্ণরূপ অপটিক্যাল ক্যারেক্টার রিডার (Optical Character Reader)। অপটিক্যাল ক্যারেক্টার রিডার শুধু দাগই বোঝে না, বিভিন্ন বর্ণের পার্থক্যও বুঝতে পারে। ওসিআর কোন বর্ণ পড়ার সময় সেই বর্ণের গঠন অনুযায়ী কতকগুলো বৈদ্যুতিক সংকেত সৃষ্টি করে। ওসিআরে আগে থেকেই প্রত্যেক বর্ণের বৈদ্যুতিক সংকেত কম্পিউটারে জমা থাকে- এর সাথে মিলিয়ে কোন বর্ণ পড়া হচ্ছে ওসিআর তা বুঝতে এবং কম্পিউটারে জমা রাখতে পারে। চিঠির পিন কোড, ইলেকট্রিক বিল, জীবন বীমার প্রিমিয়াম, নোটিশ ইত্যাদি পড়ার জন্য OCR ব্যবহৃত হয়।

Content added By

Software designed

An input device

A part of the monitor

A Part of the key-board

কোন পণ্য সম্পর্কে বিভিন্ন তথ্য জানার জন্য (যেমন পণ্যটির দাম কত ছিল, পণ্যটি কবে তৈরি হয়েছিল ও সেটি কন কোম্পানির ইত্যাদি) সেই পণ্যের উপর সমান্তরালভাবে যে সাদা কালো দাগের সারি দেখতে পান তাকেই বারকোড বলে।

বারকোড রিডার হলো এক ধরনের স্ক্যানিং মেশিন। যা বারকোড এর মধ্যে থাকা তথ্য ক্যাপচার করতে এবং পড়তে সাহায্য করে অর্থাৎ দোকানে কোন পণ্য কিনতে গেলে দেখবেন সে পণ্যের উপর একটি বারকোড থাকে । সেই বারকোড এর মধ্যে থাকা তথ্যগুলো ক্যাপচার করতে বা পড়তে যে স্ক্যানিং মেশিন ব্যবহার করা হয় তাকে বারকোড রিডার বা বারকোড স্ক্যানার বলে।

Content added By

সেন্সর হচ্ছে এমন একটি ডিভাইস যা আমাদের পরিবেশ থেকে বিভিন্ন ধরণের ইনপুট সংগ্রহ করে তার সাপেক্ষে একটি আউটপুট জেনারেট করে এবং তা প্রদর্শন করে। এখানে ইনপুট হিসেবে আমাদের পরিবেশের বিভিন্ন উপাদান কাজ করতে পারে যেমন – আলো, চাপ, তাপ, আর্দ্রতা অথবা গতি। সেন্সরটি ইনপুট কালেক্ট করে তা প্রসেস করার মাধ্যমে বিভিন্ন ধরণের ইলেক্ট্রনিক সিগন্যাল জেনারেট করতে পারে যা হয়তো একটি হিউম্যান-রিডেবল অবস্থায় এনে কোনো ডিসপ্লে’তে দেখানো হবে অথবা অন্য কোনো ডিভাইসে হস্তান্তর করা হবে। 

Content added || updated By

ওয়েবক্যাম হল একটি ভিডিও ক্যামেরা যা কম্পিউটার থেকে কম্পিউটারে রিয়েল টাইম ইমেজ বা ভিডিও আদানপ্রদান করে। এর মাধ্যমে ইন্টারনেটে ভিডিও চ্যাটিং করা যায়, কম্পিউটার থেকে ভিডিও দেখে নিরাপত্তার কাজ করা যায় এবং ভিডিও রেকর্ডিং করা যায়।

Content added By

ডিজিটাল ক্যামেরা বলতে এমন ক্যামেরা বোঝায়, যেগুলোতে সনাতনী ফিল্ম ব্যবহৃত হয় না, বরং তার বদলে মেমরী চিপের মধ্যে ছবি ধারণ করে রাখার ব্যবস্থা থাকে।

ডিজিটাল ক্যামেরার মান হিসাব করা হয় মেগা পিক্সেল দিয়ে: যত বেশি মেগা পিক্সেল তত বেশি বড় ছবি ধারণ করার ক্ষমতা। প্রথমে দাম বেশি থাকলেও ফিল্ম ক্যামেরা থেকে অনেক দ্রুত দাম কমছে, এবং ক্ষমতা বৃদ্ধি পাচ্ছে। এতে ফিল্ম লাগেনা এবং সাথে সাথে স্ক্রিনে ছবি দেখা যায় বলে এর চাহিদা ব্যাপক হারে বাড়ছে। নিকট ভবিষ্যতে এটি ফিল্ম ক্যামেরাকে জাদুঘরের পণ্যে পরিণত করতে পারে।

Content added By

প্রজেক্টর (Projector) হলাে একটি ইলেকট্রো-অপটিক্যাল যন্ত্র যার মাধ্যমে কম্পিউটারের কোন তথ্য, ছবি, ভিডিও বড় স্ক্রিনে উপস্থাপন করা যায়। বিভিন্ন সভা, সেমিনার, ওয়ার্কশপ, ক্লাসরুম ইত্যাদি ক্ষেত্রে মাল্টিমিডিয়া প্রজেক্টরের ব্যবহার লক্ষ্য করা যায়।

প্রজেক্টরের মূল কাজগুলাে হলোঃ

  1. কম্পিউটারে রাখা ডেটা বহুগুণ বড় করে প্রদর্শন করে।
  2. প্রচুর সংখ্যক গ্রাহকের সামনে প্রদর্শনের মাধ্যমে পণ্যের বিভিন্ন দিক তুলে ধরা।
  3. ভিডিও টেপ প্লেয়ার বা ডিজিটাল ভিডিও ডিস্ক প্লেয়ার থেকে চলমান ইমেজ দেখানাের কাজ করে।

বহনযােগ্য প্রজেক্টরের জন্য আদর্শ রেজ্যুলেশন এসভিজিএ (৮০০x৬০০ পিক্সেলের) মানের হতে হয়। প্রজেক্টরের মূল্য শুধুমাত্র এর রেজুলেশনের উপরই নির্ভর করে না, এর ঔজ্জ্বল্যের উপরও নির্ভর করে। বিশাল সভাকক্ষে ব্যবহারের জন্য এর ঔজ্জ্বল্য এক হাজার থেকে চার হাজার এনসি লুমেন্সের হতে হয়।

Content added By

স্পিকার হচ্ছে কম্পিউটারের একটি আউটপুট ডিভাইস। কম্পিউটারে শব্দ শােনার জন্য স্পিকার ব্যবহৃত হয়। বর্তমানে মাল্টিমিডিয়া পিসির অন্যতম অংশ হলাে স্পিকার। অনেক পিসিতে বিল্ট ইন সাউন্ড প্রসেসর ও স্পিকার থাকে। বেশিরভাগ ব্যবহারকারী এক্সটারনাল স্পিকার ব্যবহার করে থাকেন। কারণ এগুলাের অডিও মান অত্যন্ত ভালাে হয় এবং এমপ্লিফায়ার যুক্ত থাকে ফলে হাতে ধরে ভলিউম নিয়ন্ত্রণ করা যায়। বর্তমানে ভালাে মানের সাউন্ডের জন্য অনেকে উচ্চমূল্যের সাবওয়েফার এবং থ্রিডি সারাউন্ডেড সাউন্ড স্পিকার ব্যবহার করে থাকেন। কম্পিউটারের ক্যাসিং এর পেছনে সাউন্ড কার্ডের জ্যাকে স্পিকারের ইনপুট জ্যাক লাগাতে হয়।

স্পিকারের ব্যবহার
স্পিকার নিম্নলিখিত ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয়। যথা:
(ক) বিবর্ধিত ইলেকট্রিক্যাল শক্তিকে মানুষের শ্রবণযােগ্য শব্দ শক্তিতে রূপান্তরিত করার কাজে ব্যবহার হয়।
(খ) রেডিও, টেলিভিশনে শব্দ তরঙ্গ উৎপাদনের জন্য।
(গ) পাবলিক অ্যাড্রেস সিস্টেম, টেপ রেকর্ডার, কম্পিউটার অ্যামপ্লিফায়ারে মানুষের শ্রবণযােগ্য শব্দ উৎপাদনে।
(ঘ) টেলিকমিউনিকেশন যন্ত্রপাতিতে ব্যবহার করা হয়।

Content added By

হেডফোন (Headphone) হলো কানের কাছাকাছি নিয়ে শব্দ শোনার যন্ত্র। একে অনেকে এয়ারফোন বা হেডসেট নামেও ডেকে থাকে। এটি একটি আউটপুট ডিভাইস। সাধারণত মোবাইল ফোন, সিডি/ডিভিডি প্লেয়ার, এমপিথ্রি/এমপিফোর প্লেয়ার, ল্যাপটপ বা পার্সোনাল কম্পিউটারের সাথে ব্যবহার করা হয়। একাকী ব্যবহার করা হয় বলে এতে অন্যের বিরক্ত হওয়ার সম্ভাবনা নেই। তবে হেডফোনের বহুল ব্যবহার বিশেষ করে উচ্চশব্দে বাজানো থেকে বিরত থাকা উচিত। তা নাহলে আমাদের শ্রবণ ইন্দ্রিয়ের মারাত্মক ক্ষতি হতে পারে।

বর্তমানে তারবিহীন হেডফোন অনেকেই ব্যবহার করে। এগুলো ব্লুটুথ বা ওয়াই ফাই প্রযুক্তি ব্যবহার করে আমাদের শব্দ শোনায়।

Content added || updated By

ইনপুট হলাে বাইরে থেকে কোনাে ডেটা বা তথ্য প্রক্রিয়াকরণের জন্য কম্পিউটারের অভ্যন্তরে প্রবেশ করানাে। কম্পিউটারের যেসব যন্ত্রাংশের মাধ্যমে এতে বিভিন্ন ধরনের ডেটা এন্ট্রি করা হয়, সেসব যন্ত্রাংশকে ইনপুট ডিভাইস বা গ্ৰহণমুখ যন্ত্রাংশ বলে। কীবাের্ড ও মাউস হলাে সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত ইনপুট ডিভাইস। ইনপুট দিয়ে কম্পিউটার সমস্যা সমাধানের কাজের নির্দেশ প্রদান করা হয় এবং নির্দেশ পালনের জন্য প্রয়ােজনীয় ডেটা দেয়া হয়। এ ইউনিটে বিশেষ মাধ্যম থেকে ডেটা ও প্রােগ্রাম গ্রহণ করে বৈদ্যুতিক তরঙ্গে রূপান্তরের পর কম্পিউটারের মেমােরিতে সংরক্ষণ করা হয়।

উদাহরণ: কয়েকটি ইনপুট ডিভাইসের উদাহরণ নিচে দেয়া হলাে :

১. কী-বাের্ড

২. মাউস

৩. স্ক্যানার

৪. ভয়েস ডেটা এন্ট্রি পদ্ধতি

৫. ভিজুয়াল ডিসপ্লে ইউনিট

৬. ওসিআর (OCR) বা অপটিক্যাল বা আলােকীয় বর্ণ রিডার

৭. ওএমআর (Optical Mark Reader)

৮. বারকোড রিডার।

৯. পাঞ্চ কার্ড রিডার

১০.পেপার টেপ রিডার

১১. চুম্বক কাল বর্ণ রিডার

১২. চুম্বক টেপ ড্রাইভ

১৩.হার্ড ডিস্ক ড্রাইভ

১৪. ফ্লপি ডিস্ক ড্রাইভ

১৫.ডিজিটাল ক্যামেরা ইত্যাদি।

ইনপুটের কাজঃ বিভিন্ন প্রয়ােজনীয় ডেটা ও নির্দেশ গ্রহণ করাই ইনপুটের কাজ।

কার্সরের পরের শব্দ মুছে যায়
কার্সরের পরের লাইন মুছে যায়
কার্সরের পরের অক্ষর মুছে যায়
কোনটিই নয়

যে সকল ডিভাইসে ইনপুট ডেটা প্রসেসিং হওয়ার পর, আউটপুট প্রদান করে সেই সকল ডিভাইসকে আউটপুট ডিভাইস বলে। কম্পিউটারকে বিভিন্ন ইনপুট ডিভাইসের সাহায্যে যে সমস্ত ইনপুট গুলি দেওয়া হয় সেগুলি কম্পিউটার প্রসেসিং করে, আউটপুট ডিভাইসের মাধ্যমে ইউজারকে দেখায়।

নিচে ১০ টি আউটপুট ডিভাইসে নাম দেওয়া হলঃ

১। Monitor (মনিটর)

২। Printer (প্রিন্টার)

৩। Plotter (প্লোটার)

৪। Projector (প্রজেক্টর)

৫। Earphone (ইয়ারফোন)

৬। Speaker (স্পিকার)

৭। GPS (জিপিএস)

৮। Sound Card (সাউন্ড কার্ড)

৯। Video Card (ভিডিও কার্ড)

১০। Braille Reader (ব্রেইল রিডার)

Content added By

কী-বোর্ডঃ এটি সবচেয়ে জনপ্রিয় ইনপুট ডিভাইস। দেখতে অনেকটা টাইপ রাইটারের কী-বোর্ডের টাইপ রাইটারের কী-বাের্ডের বােতামগুলাে শুধু অক্ষর টাইপ করার জন্য ব্যবহৃত হয়। পক্ষান্তরে, কম্পিউটারের কী-বাের্ডের বােতামের সাহায্যে ঢাহপ ছাড়াও

প্রয়ােজনীয় সব ধরনের নির্দেশ প্রদান করা হয়।

স্ক্যান কোড : কী-বাের্ডে প্রত্যেকটি কী-র একটি অন্যান্য কোড প্রত্যেকটি কী-র একটি অন্যান্য কোড আছে, যাকে স্ক্যান কোড বলা হয়। এ কোড কী-বাের্ডের নকশার ওপর নির্ভর করে না। একই অক্ষর একাধিক কী-তে পরিদৃষ্ট হলেও প্রত্যেকটি কী-র কোড কিন্তু ভিন্ন। যেমন-ডান ও বাম Shift কী দুটির স্ক্যান কোড আলাদা।

কী-বোর্ডে কাজ করে যেভাবে

কম্পিউটার কী-বোর্ডের সাথে অনুক্রমিক বা সিরিয়াল ইন্টারফেসের মাধ্যমে যোগাযোগ করে। কী বোর্ডের সাথে কম্পিউটারকে সংযুক্ত করার জন্য সাধারণত পাঁচ বা ছয় পিনের DIN সংযােজন ব্যবহার করা হয়। এ সংযােজনের মাধ্যমে আট বিট প্রস্থের ডেটা অনুক্রমিকভাবে বিনিময় করা হয়।

কী-বোর্ডের কার্যক্রম পরিচালনা করার জন্য যেমন কী-বোর্ডের অভ্যন্তরে মাইক্রোপ্রসসেসর থাকে, তেমনি কম্পিউটারের অভ্যন্তরে কী-বোর্ডে সংক্রান্ত কার্যক্রমের তত্ত্বাবধানের জন্য কী-বোর্ড
কন্ট্রোলার চিপ থাকে। কী-বাের্ডে কোনাে একটি কী চাপ দেয়ার মুহূর্তের মাঝেই সংশ্লিষ্ট অক্ষরটি মনিটরের পর্দায়, প্রতীয়মান হয়। কোনাে একটি অক্ষরের সাথে সংশ্লিষ্ট কী চাপ দেয়ার সময় থেকে মনিটরের পর্দায় অক্ষরটি পরিদৃষ্ট হওয়া পর্যন্ত কি ঘটে তার প্রতি ধাপের পর্যানুক্রমিক বর্ণনা নিচে দেয়া হয়েছে।

১. কী-বোর্ডের অভ্যন্তরস্থ চিপ প্রথমে কোন কীটি চাপ দেয়া হয়েছে তা নির্ধারণ করে।

২. কী-বোর্ডে কন্ট্রোলার চিপ এরপর কীর সাথে জড়িত কী-কোডটি কী-বোর্ডে বাফারে (Keyboard buffer) সংরক্ষণ করে এবং একই সাথে কী-বোর্ডে ক্যাবল দিয়ে কী-কোডটি কম্পিউটারকে পাঠায়।

৩. কী-বোর্ডে কন্ট্রোলার কীবাের্ডের জন্য নির্ধারিত ইনপুট মুখ দিয়ে কী কোডটি পড়ে এবং কী-বাের্ডের নকশার ওপর ভিত্তি করে কী-কোডকে স্ক্যান কোডে রূপান্তরিত করে।

৪. কী-বোর্ডে কন্ট্রোলার এরপর ৯ নং বায়ােস ইন্টোপ্টের মাধ্যমে কম্পিউটারকে একটি স্ক্যান কোডের উপস্থিতির কথা অবগত করায়। বায়ােসে এ পর্যায় থেকে সমস্ত নিয়ন্ত্রণ গ্রহণ করে।

৫. কীবোর্ডের ইন্টেরাপ্ট হ্যান্ডলার স্ক্যান কোডটি পড়ে এবং কোন কীটি চাপ দেয়া বা ছেড়ে দেয়া হয়েছে তা নির্ধারণ করে এবং স্ক্যান কোডটি কোন কন্ট্রোল অক্ষরের ইন্টেরাপ্ট হ্যান্ডলার ঐ কন্ট্রোল অক্ষরের নির্ধারিত কাজটি সমাপন করে। অর্থাৎ অক্ষরটি মনিটরে দেখা যায়।

কী এর ধরন

কাজ

ফাংশন কী

তথ্য সংযােজন বা বিয়ােজন প্রদান।

নিউমেরিক কী-প্যাড

যােগ, বিয়ােগ, গুণ ও ভাগ

অ্যালফানিউমেরিক কী

অ্যালফাবেট (A-Z), নিউমেরিক (0-9) গুলাে টাইপ করা।

মডিফাইড কী

শিফট= Shift, কন্ট্রোল = Ctrl, অল্টার = Alt, ডিলেট = Del, ব্যাক স্পেস = Back space, এন্টার = Enter, হােম = Home, পেজ আপ Page Up, পেজ ডাউন = Page Down, এন্ড = End, এসকেপ = Esc এবং ট্যাব = Tab ইত্যাদি কমান্ড দেওয়া।

কার্সর মুভমেন্ট কী

কার্সরকে বিভিন্ন দিকে সরানো

যে ইলেকট্রনিক হার্ডওয়ার আউটপুট ডিভাইসে কম্পিউটার সিস্টেমের কোন তথ্য প্রক্রিয়াকরণের পর প্রাপ্ত ফলাফল দেখতে পাই তাকে মনিটর বলে। 

কম্পিউটারকে কোন ইনপুট দিলে কম্পিউটার CPU তে  সেটা প্রসেস করে এবং মনিটর এর মাধ্যমে আমাদেরকে আউটপুট দেয়। আমরা জানি কিবোর্ড হল ইনপুট ডিভাইস তো কীবোর্ড এ যদি A টাইপ করি  সেটা CPU তে প্রসেসিং হয় এবং মনিটরে আমরা A আউটপুট দেখতে পাই।

Content added By
NMR variations
used for output, not for input
common types of display screens
Obsolete since the discovery of electrical mouse
punch card technology

IC মানে হলো Integrated Circuit. আই.সি. কে সিলিকন চিপ বা চিপ বলা হয়। 

এটি এক ধরনের মাইক্রো ইলেকট্রনিকস ডিভাইস, যাতে অনেকগুলো ট্রানজিস্টর, ডায়োড, রেজিস্টর, ক্যাপাসিটর ইত্যাদি কম্পোনেন্ট সিলিকন চিপের উপর নির্মান করে জোড়া লাগানো হয়। এটি দেখতে চ্যাপটা, ছোট, কালো বা ধুসর রঙের হয়। আই.সি. ডিজিটাল ঘড়ি, ক্যালকুলেটর, মোবাইল ফোন, কম্পিউটার ইত্যাদিতে ব্যবহার করা হয়। আই.সি. ব্যাবহারের ফলে সার্কিট অনেক ছোট এবং অধিক কর্মক্ষমতা সম্পন্ন হয়। এক খন্ড পাতলা এবং ক্ষুদ্রাকৃতির সিলিকন ক্রিস্টালের উপর অনেকগুলো ট্রানজিস্টর, ডায়োড, রেজিস্টর, ক্যাপাসিটর ইত্যাদি বসিয়ে আই.সি. তৈরি করা হয়।

Content added By

BIOS এর পূর্ণরূপ হলো: Basic Input Output System

Basic Input Output System হল একটি প্রোগ্রাম যা উইন্ডোজ ভিত্তিক কম্পিউটারগুলিতে পূর্বে থেকেই ইনস্টলড থাকে যা কম্পিউটার শুরু করার জন্য ব্যবহার করে। যা কীবোর্ড, ডিসপ্লে স্ক্রিন, ডিস্ক ড্রাইভ এবং অন্যান্য ফাংশন নিয়ন্ত্রণ করতে প্রয়োজনীয় জেনেরিক কোড ধারণ করে। অপারেটিং সিস্টেমটি লোড হওয়ার আগেই সিপিইউ BIOS এ অ্যাক্সেস করে। BIOS তারপরে আপনার সমস্ত হার্ডওয়্যার সংযোগগুলি পরীক্ষা করে এবং আপনার সমস্ত ডিভাইস সনাক্ত করে। যদি সবকিছু ঠিক থাকে তবে BIOS অপারেটিং সিস্টেমটিকে কম্পিউটারের মেমোরিতে লোড করে এবং বুট-আপ প্রক্রিয়াটি(boot-up process) শেষ করে।

BIOS শব্দটি প্রথম ১৯৭৬ সালে আমেরিকান কম্পিউটার বিজ্ঞানী গ্যারি কিল্ডাল (Gary Kildall) দ্বারা তৈরি হয়েছিল। এটি IBM এর প্রথম ব্যক্তিগত কম্পিউটারে ১৯৮১ সালে সংযুক্ত করা হয়েছিল এবং পরবর্তী বছরগুলিতে, অন্যান্য পিসিগুলির মধ্যে জনপ্রিয়তা অর্জন করে। গ্যারি কিল্ডাল “BIOS” শব্দটি তৈরি করেছিলেন এমন একটি মেশিনের একটি অংশ হিসেবে যা বুট আপের সময় লোড হয় এবং মেশিনের অন্যান্য হার্ডওয়্যারের সাথে যোগাযোগ করে।

Content added By

যে হার্ডওয়ার আউটপুট ডিভাইস যা হার্ডকপি তৈরি করতে এবং কম্পিউটার থেকে ডাটা বা আউটপুট গ্রহণ করে কাগজে তথ্য স্থানান্তর করে তাকে প্রিন্টার বলে।

যেকোনো ধরনের নথি যেমন টেক্সট, ফাইল, ছবি, ডকুমেন্ট ইত্যাদি জিনিস আমরা প্রিন্টারের মাধ্যমে কাগজের উপর প্রিন্ট করতে পারি।

 

Content added By

মাউস(MOUSE) এর পূর্ণরূপ Manually Operated User Selection Equipment।

মাউস হল এক ধরনের ছোট হার্ডওয়ার ইনপুট ডিভাইস (input device) যা হাত দ্বারা ব্যবহৃত হয়। এর জন্যে এটিকে hand operated input device ও বলা হয়।  এটি কম্পিউটারের কার্সারের গতিবিধি নিয়ন্ত্রণ করতে এবং ব্যবহারকারীর কম্পিউটারের বিভিন্ন ফাইল, ফোল্ডার, টেক্সট আইকন সারাতে এবং নির্বাচন করতে ব্যবহার করা হয়।

ডগলাস এঞ্জেলবার্ট (Douglas Engelbart) 1964 সালে সর্বপ্রথম মাউস আবিষ্কার করেন। তিনি 1964 সালে Stanford Research Institute জন্য কাজ করার সময়  এটি আবিষ্কার করেছিলেন।  

 


 

Content added By

প্লটার এক ধরনের প্রিন্টার। স্থপতি, প্রকৌশলী এবং অন্যান্য ধরনের নকশাবিদ এবং যারা মানচিত্র তৈরি করেন তাদের সূক্ষ্মাতিসূক্ষ্ম রেখার সুস্পষ্ট ও সঠিক ব্যবহারের জন্য প্লটার ব্যবহার করা হয়। প্লটারে অনেক চওড়া কাগজে প্রিন্ট করা যায়, যা মানচিত্র এবং বিভিন্ন প্রকার নকশার জন্য অপরিহার্য।

প্লটার দু’রকম। যথা–

  1. ফ্ল্যাট বেড প্লটার (Flat bed Plotter)
  2. ড্রাম প্লটার (Drum Plotter)

১. ফ্ল্যাট বেড প্লটার (Flat bed Plotter) : ফ্ল্যাট বেড প্লটারের উপর অনুভূমিকভাবে কাগজ স্থির হয়ে থাকে। একটি বাহকের উপর বসানো পেন x y উভয় অক্ষ বরাবরই সরতে পারে। সফটওয়্যারের নির্দেশ মতো CPU পেন চলাচল নিয়ন্ত্রণ করে গ্রাফ বা ছবি আঁকে।
২. ড্রাম প্লটার (Drum Plotter) : ড্রাম প্লটারে একটি ঘূর্ণমান অনুভূমিক ড্রামের উপর কাগজ জড়ানো থাকে। কাগজের উপর বসানো পেন কেবল অক্ষ বরাবর (ডাইনে বা বামে) সরতে পারে। ড্রামের ঘূর্ণনের ফলে কাগজ সামনে বা পেছনে সরে যেতে পারে। CPU সফটওয়্যারের নির্দেশ অনুযায়ী পেন ও ড্রাম উভয়ের গতি নিয়ন্ত্রণ করে। এখানেও একাধিক পেন দ্বারা বহু বর্ণ গ্রাফ ও ছবি আাঁকা যায়।

Content added By